মা ও মেয়েকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা! |
মা ও মেয়েকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা!! হিন্দু মেয়েদের উদ্দেশ্যে আর কত সচেতনতা মূলক পোস্ট দিলে এদের বোধোদয় হবে? বিধর্মীদের সাথে সম্পর্ক মানে নির্ঘাত মৃত্যু। শেখ মোঃ সাদ্দাম হোসেন ও শেখ মোঃ মঞ্জিল আলম এই নৃশংস হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে!
যাদের আমরা বুঝিয়ে বুঝিয়ে ক্লান্ত হয়ে গেছি, যাদের আমরা লাভ জিহাদ কি সেটা বোঝাতে গিয়ে নিজের মা-বোন সমন্ধে বাজে গালিগালাজ শুনতে হয়, যারা আমাদের অশিক্ষিত চাড্ডী বলে, যারা আমাদের ২৪ ঘন্টা গালি দেয়! মা বাবাকে যদি বলা হয় তার মেয়েটির লাভ জিহাদের পড়েছে, উল্টো আরও অশ্লীল ভাষায় গালি দেয় আমাদেরকে!
যে মা-মেয়ে একসাথে বিধর্মী যুবকের বিছানায় শুতে পারে, যে মা-মেয়ে যৌনতার টানে হলদিয়া চলে যেতে পারে ব্যারাকপুর থেকে তাদের পুড়িয়ে মেরেছে বলে কিসের দুঃখ বলুন তো ?
যে হিন্দু বাঙালী মেয়েরা এতকিছু দেখার পরেও বিধর্মীদের ভাই বলে সম্বোধন করে, যে হিন্দু বাঙালী মেয়েদের লাভ জিহাদ নিয়ে বোঝালে আমাদের মা-বোন এক করে দেয় তাদের সাথে এসব ঘটনা ঘটবেই কারন বাঙালী হিন্দুরা একের পর এক ঘটনা থেকেও শিক্ষা গ্রহন করে না!
আপাতত "লাভ জিহাদ" নিয়ে মাথা ঘামানো বন্ধই করে দেওয়া উচিত, কারন মেয়ের পরিবারের লোকজন সব জেনেও চুপ করে থাকে, তাহলে আমাদের কি দরকার অযথা জ্ঞান দেওয়ার, যে যা পারে করুক, চোখ-কান বন্ধ করে থাকুন বাঙালী হিন্দুদের আরও বেশী বেশী শিক্ষার প্রয়োজন আছে!
যে দুজন বিধর্মী যুবক হিন্দু মা-মেয়েকে জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছে তারা যেমন অপরাধী ঠিক তেমনই যে মা তারা মেয়েকে নিয়ে ব্যারাকপুর থেকে হলদিয়া এসেছিল যৌনতার টানে তারাও কিন্ত কম অপরাধী নয়!
হিন্দু-হিন্দু করে চিৎকার করে কি করবেন মিঁত্রো, মনে রাখবেন এই ধর্মনিরপেক্ষ হিন্দুরাই কিন্ত আমাদের ফাঁসানোর জন্য ২৪ ঘন্টা বুদ্ধি খাটায়, সুতরাং ধর্মনিরপেক্ষদের "লাভ জিহাদ" করতে দিন, কারন ধর্মনিরপেক্ষরা এমনিতেই আমাদের হিন্দু সমাজের জন্য কোনো কাজে আসে না, এরা যত কমবে হিন্দুরা ততই শক্তিশালী হবে।
Post a Comment